ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলে, ‘মাদরাসা আসা-যাওয়ার পথে আরিফ ও সুমন আমাকে প্রেমের প্রস্তাবসহ অশ্লীল কথা বলে। তারা এক মোটরসাইকেলে চলাফেরা করে। ২১ জানুয়ারি উত্ত্যক্ত করলে আমার নানি বাধা দেন। এতে আরিফ-সুমনসহ অন্যরা নানিকে মারধর করে। তারা হুমকি দিয়ে গেছে। সামনে আমার পরীক্ষা; কিন্তু তাদের ভয়ে মাদরাসায় যেতে পারছি না।’

অভিযুক্ত আরিফ ও সুমনকে খোঁজ করেও পাওয়া যায়নি। তবে আরিফের বাবা মো. সেলিম জানান, তার ছেলে ফরাশগঞ্জ বাজারের ফার্মেসি ব্যবসায়ী। তার স্ত্রী-সন্তান রয়েছে। ওই ছাত্রী তার ছেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলেছে। মরিয়মকেও তারা কেউ মারধর করেনি।

লক্ষ্মীর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন বলেন, ‘ছাত্রীর মায়ের লিখিত অভিযোগটি পেয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত চলছে।’